IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

আপনি যদি IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন দেশে যেতে চান ।তবে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য বেশ উপকারী ।আজকেরে আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করা হবে IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এই বিষয়ে ।আজকের আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে এবং অনেক উপকারে আসবে ।
IELTS (আইইএলটিএস) ছাড়া বর্তমানে অনেক দেশেই স্টুডেন্ট ভিসা দিচ্ছে। বাহিরের দেশে স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে IELTS এর স্কোর মিনিমাম ৬ থাকতে হবে। তবে অনেকেরই এই স্কোর উঠাতে হিমশিম খেতে হয়। তাই IELTS ছাড়া স্টুডেন্ট ভিসার রয়েছে অনেক চাহিদা।

ভূমিকা

IELTS ছাড়াই ইউরোপের কিছু দেশে যেতে হলে এবং সেখানে পড়াশোনা বা কাজ করতে হলে নির্দিষ্ট কিছু অপশন রয়েছে। অনেক দেশ আছে যেখানে বিশ্ববিদ্যালয় IELTS স্কোর ছাড়াই গ্রহণ করতে পারে।আজকে আমরা আলোচনা করব ইউরোপে সেই সব দেশগুলো সম্পর্কে যেগুলোতে যেতে IELTS দরকার হয় না ।
এছাড়া আমাদের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন । কম খরচ ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায় ,ইউরোপের কোন দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায় ,আই এলটিএস স্কলারশিপ সরকারিভাবে কোন দেশে যাওয়া যায়, ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত খরচ হয় ,এই সকল বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন ।

IELTS ছাড়া ইউরোপের যেসব দেশে যাওয়া যায়

IELTS ছাড়া আপনি ইউরোপের অনেক দেশে যেতে পারবেন। এসব দেশে কাজ করার জন্য হোক বা পড়াশোনা করার জন্য কোন প্রকার IELTS এর দরকার হবে না। আপনি যদি লেখাপড়া করার জন্য অন্য দেশে যেতে চান এবং আপনার IELTS স্কোর ভালো না হয় ।তবে IELTS দিয়ে ছাড়া ইউরোপের অনেক দেশে যেতে পারবেন ।সেই সকল দেশগুলোর নাম নিচে দেওয়া হল ।
  • স্পেন
  • সুইডেন
  • নরওয়ে
  • জাপান
  • থাইল্যান্ড
  • সুইডেন
  • মালটা
  • কানাডা
  • ভিয়েতনাম
  • গ্রীস
  • সুইজারল্যান্ড
  • ফ্রান্স
  • ইতালি
  • পর্তুগাল
  • রোমানিয়া
  • ক্রোয়েশিয়া
  • বুলগেরিয়া
  • ডেনমার্ক
  • ফিনল্যান্ড
  • নেদারল্যান্ড
  • ফ্রান্স
  • পোল্যান্ড
আপনারা যারা IELTS ছাড়া বিদেশে পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক । তারা উপরের দেশগুলোতে যাওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ এই দেশগুলোতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়,প্রতিষ্ঠান আছে ।যারা IELTS না করা শিক্ষার্থীদের সুযোগ দিয়ে থাকে। আপনিও যদি এসব দেশে যেতে চান তবে কোন প্রকার IELTS লাগবেনা ।

কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায়

ইউরোপের যেকোনো দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করলে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে খরচের উপরে । ইউরোপের কোন দেশে যেতে কি রকম খরচ হবে ।তবে দেশের অধিকাংশ মানুষ বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে স্বপ্ন হিসেবে ইউরোপের দেশগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে । 
কারণ ইউরোপের প্রায় দেশেরই জীবন যাত্রার মান উন্নত এবং সেখানে ঘুরে বেড়ানো থেকে জীবিকা অর্জন পর্যন্ত সবকিছুই অনেক ভালো মানের । কম খরচে ইউরোপের যেসব দেশে যাওয়া যেতে পারে তা সম্পর্কে এখন আলোচনা করা হবে ।

পোল্যান্ডঃপোল্যান্ড ইউরোপের একটি সুন্দর ও সংস্কৃতিক ভাবে সমৃদ্ধ দেশ । যেখানে বিভিন্ন পর্যটক শিক্ষার্থী ও কর্মীরা ভ্রমণ করে থাকেন ।পোল্যান্ডের বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত তাই অনেক আকর্ষণীয় এই দেশটি ।সুন্দর এই দেশটিতে ভ্রমণ খরচ কম তুলনামূলক ।
পোল্যান্ড ভ্রমণ করার জন্য প্রথমে ভিসার প্রয়োজন হবে এবং ভিসা ধরন অনুযায়ী নির্ভর করবে খরচ ।কতদিন থাকা হবে তার ওপরে ভিসা তৈরি হয় ।

রোমানিয়াঃবর্তমানে বাংলাদেশী মানুষের জন্য স্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউরোপের দেশের যাওয়ার জন্য ।তবে ইউরোপের দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায় না ।শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি কাজের অভিজ্ঞতা হতে হয় ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য ।
 তবে ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় রোমানিয়া যাওয়া অনেকটাই সহজ ।রোমানিয়া ইউরোপের একটি উন্নত দেশ ।সেখানে বাংলাদেশে অনেক প্রবাসী রয়েছে ।রোমানিয়ায় যেতে হলে প্রথমে ভিসার দরকার হবে এবং ভিসার খরচটি নির্ভর করবে আপনি কিভাবে যেতে চান স্টুডেন্ট ভাবে না বিজনেস ভিসা না ওয়ার্ক ভিসায় ।একেক ভিসার খরচ একেক রকম।

বুলগেরিয়াঃবাংলাদেশ থেকে ইউরোপের দেশে যাওয়ার ইচ্ছা সবারই থাকে ।তবে ইউরোপ মহাদেশের ভিসা পাওয়া আমাদের বাংলাদেশ থেকে অনেক কঠিন ।তবে ইউরোপ মহাদেশের বুলগেরিয়া দেশের ভিসা পাওয়াটি সহজেই হয় ।অল্প খরচেই বুলগেরিয়া দেশে যাওয়া যেতে পারে ।
তবে ওয়ার্কার ভিসায় গেলে সর্বনিম্ন ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা দরকার হয় ।আমাদের দেশ থেকে বেশিরভাগ প্রবাসীর বুলগেরিয়াতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকে । বর্তমানে বুলগেরিয়ার সরকার বাংলাদেশ থেকে অনেক কর্মী নিয়োগ করছে ।বাংলাদেশ থেকে যেকোনো নাগরিক বুলগেরিয়ায় গার্মেন্টস ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে । বুলগেরিয়াতে গার্মেন্টস ভিসার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে ।

সুইজারল্যান্ডঃসুইজারল্যান্ডকে ইউরোপ মহাদেশের হৃদপিন্ড বলা হয় । সুইজারল্যান্ডের সৌন্দর্য আপনাকে বিমোহিত করবেই ।প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের সুইজারল্যান্ডে ভ্রমর করার জন্য অন্যতম একটি দেশ ।সুইজারল্যান্ড এর ভিজিটিং ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসা বাংলাদেশ থেকে সহজেই পাওয়া যায় এবং খরচ অন্যান্য দেশের থেকে তুলনামূলক কম ।সুইজারল্যান্ড এর উন্নত জীবনযাপন এবং কর্মসংস্থানের জন্য অনেক উন্নত একটি দেশ ।তবে বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর ভিসা পাওয়াটা অনেক জটিল ।

ফ্রান্সঃফ্রান্স অর্থনৈতিকভাবে অনেক উন্নত একটি দেশ । বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ফ্রান্স শ্রমিক শক্তি নিয়োগ করে থাকে । বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে যেতে কত টাকা খরচ হয় তা মূলত ভিসা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে যেমন স্টুডেন্ট ভিসায় একটু বেশি আর টুরিস্ট ভিসায় তার থেকে একটু কম খরচ হয়ে থাকে । ফ্রান্সে টাকা ইনকাম করতে অবশ্যই চাহিদা সম্পন্ন কাজে দক্ষতা অর্জন করে যেতে হবে তবে দক্ষতা ছাড়াও কাজ পাওয়া যায় ।

পর্তুগালঃইউরোপ মহাদেশের অন্যতম উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হলো পর্তুগাল ।প্রতিবছর অনেক শিক্ষার্থী ও শ্রমিক পর্তুগালে যায় ।বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশের চেয়ে পর্তুগালের ভিসা পাওয়া অনেকটা কঠিন । তারপরও চেষ্টা করলে পর্তুগালে পাড়ি জমানো যায় ।বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের জন্য চারটি ভিসা চালু আছে তবে বেশিরভাগ বাংলাদেশী পর্তুগালে পড়াশুনা এবং কাজ করার বিষয়টি আবেদন করে থাকে এবং এ দুটি ভিসা পাওয়া অনেক কঠিন ।অভিবাসীদের স্বর্গ বলা হয় পর্তুগাল কে কারণ পর্তুগালের নাগরিকত্ব পাওয়ার সবচেয়ে সহজ ।

ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে

উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে ইউরোপের দেশগুলো অন্যতম ।প্রায় সব মানুষেরই স্বপ্ন রয়েছে ইউরোপের দেশে যাওয়ার জন্য অন্যান্য দেশের তুলনায় ইউরোপের দেশে যেতে টাকার পরিমাণ বেশি লাগে । তবে এটি নির্ভর করে আপনি ইউরোপের কোন দেশে কেমন ভিসাতে যেতে চাচ্ছেন ।বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের দেশে যেতে সাধারণত ৮ থেকে ১০ লাখ টাকার প্রয়োজন হয় । এবার জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত খরচ হতে পারে ।

ইতালি যেতে কত টাকা লাগেঃবাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে হলে ভিসার খরচ কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে যেমন ভিসার ধরন ,ভিসার মেয়াদ ,সার্ভিস চার্জ এবং ইতালির মুদ্রার বিনিময় হার ।তবে সব মিলিয়ে বর্তমানে ইতালির ভিসার খরচ হতে পারে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকার মত ।
অপরিচিত দালাল বা এজেন্সির মাধ্যমে ইতালির ভিসা তৈরি করতে গেলে ২০ লাখ পর্যন্ত টাকা খরচ হতে পারে ।তবে দীর্ঘমেয়াদি ইতালির যেকোনো ধরনের ভিসার খরচ হতে পারে আনুমানিক ৮ থেকে ১৪ লাখ টাকা ।

ইংল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগেঃবিশ্বের অন্যতম উন্নতশীল শহর হচ্ছে লন্ডন ।বাংলাদেশের সিলেটের বেশিরভাগ মানুষ ইংল্যান্ডে বসবাস করে ।বাংলাদেশ থেকে মোট তিন ধরনের ভিসা তে লন্ডন যাওয়া যায় তা হচ্ছে স্টুডেন্ট ভিসা , টুরিস্ট ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ।
বাংলাদেশ থেকে ইংল্যান্ডে যেতে কত টাকা খরচ হবে তা ভিসা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে ।লন্ডনে যেতে নূন্যতম ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা খরচ হয় তবে । ইউকো স্টুডেন্ট ভিসা স্কলার্শিপ যদি থাকে তাহলে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা লাগে আর টুরিস্ট ভিসায় আনুমানিক ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা খরচ হয় । ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় লন্ডন যেতে সর্বনিম্ন ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা খরচ হয় তবে কারো কারো ক্ষেত্রে এর কমও লাগতে পারে ।

জার্মানি যেতে কত টাকা লাগেঃ বর্তমানে জার্মানির ভিসা পূর্বের তুলনায় পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে ।তবে জার্মানি ভাষায় দক্ষতার সার্টিফিকেট সহ আবেদন করলে সহজে ভিসা পাওয়া যায় ।প্রতিনিয়ত জার্মানিতে সরকারি বেসরকারিভাবে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে । 
জার্মানিতে চাকরি সার্কুলার অনুযায়ী আবেদন করলে সহজে চাকরি পাওয়া যায় ।বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি ভাবে জার্মানিতে যাওয়া যায় । সরকারি ভাবে জার্মানি যেতে ন্যূনতম ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা প্রয়োজন হয় আর বেসরকারিভাবে গেলে সর্বোচ্চ ৯ লাখ পর্যন্ত খরচ হতে পারে ।তবে ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী খরচ বেশিও হতে পারে ।

সরকারিভাবে যেসব দেশে যাওয়া যায়

বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন সবার মধ্যেই থাকে তবে সেটা যদি হয় সরকারিভাবে তাহলে তো আর কথাই নেই ।বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ বিদেশে যাওয়ার জন্য তৈরি থাকে আর সেটা সরকারিভাবেই হয়ে থাকে ।সরকারিভাবে বিদেশে ভ্রমণ এর আগে সরকারি ভাবে যে সকল দেশের ভ্রমণ করা যায় তা জানার প্রয়োজন । বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সরকারি ভাবে অনেকগুলো দেশে ভ্রমণ করা যায় যেমন
  • ভারত 
  • সৌদি আরব 
  • কাতার 
  • কুয়েত 
  • অস্ট্রেলিয়া 
  • সিঙ্গাপুর 
  • লন্ডন 
  • নিউজিল্যান্ড 
  • জাপান 
  • থাইল্যান্ড 
  • চীন 
  • শ্রীলঙ্কা 
  • ফিনল্যান 
  • ডেনমার্ক 
  • ফ্রান্স 
  • ইরাক 
  • ইতালি 
  • জর্ডান 
  • বাহারাইন 
  • নরওয়ে 
  • যুক্তরাষ্ট্র 
  • দক্ষিণ কোরিয়া 
  • নেপাল 
  • ভুটান 
  • লিবিয়া 
  • ইরাক 
  • মরিশাস 
  • ওমান 
  • সংযুক্ত আরব আমিরাত
এসব দেশ ছাড়াও আরো অনেক দেশ রয়েছে যেখানে সরকারি ভাবে যাওয়া যায়

IELTS(আইইএলটিএস) ছাড়া স্কলারশিপ

আইএলটিএস ছাড়া স্কলারশিপ পাওয়া যাবে কিনা এ বিষয়ে যারা জানতে চান । তাদের বলবো অবশ্যই আইএলটিএস ছাড়া স্কলার্শিপ পাওয়া যায় ।বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে পড়তে যায় বিদেশে উচ্চশিক্ষায় ভাষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন হয়।
বিশ্ব অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করানো হয় ইংলিশে আর এই ইংরেজিতে ভালো করার জন্য আইএলটিএস নামে একটি পরীক্ষা দিতে হয় । কিন্তু ইংরেজি ভাষা দক্ষতা প্রমাণে যারা আইএলটিএস নিয়ে পিছিয়ে পড়ে আছে তবে তাদের জন্য নতুন সুযোগ রয়েছে আইএলটিএস ছাড়া স্কলারশিপ পেতে হলে ইউরোপের বেশ কিছু দেশকে টার্গেট ধরতে হবে ।

জার্মানিতে IELTS(আইইএলটিএস) ছাড়া স্কলারশিপঃ অল্প খরচে ভালো বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করতে হলে জার্মানি দেশটিকে বেছে নেওয়া যায় । কিছু কিছু নির্দিষ্ট জার্মান বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেখানে পড়তে কোন আইএলটিএস এক্সাম দিতে হয় না।

কানাডায় IELTS(আইইএলটিএস) ছাড়া স্কলারশিপঃকানাডায় কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেখানে স্কলারশিপ এর সুযোগ দিচ্ছে আইএলটিএস ছাড়া সেগুলো হল- কারটন বিশ্ববিদ্যালয় ,ইউনিভার্সিটি অব ইউনিপেক ,ইউনিভার্সিটি অব সাসকাচে ওয়ান,ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলম্বিয়া ।

ইউরোপের যেসব দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়

আমাদের দেশ থেকে প্রতিবছর অনেক মানুষ ইউরোপের দেশে যেতে চায়। সবার কাছে ইউরোপের দেশে বসবাস করাটা স্বপ্নের মতন । ইউরোপের সেনজেনভুক্ত একটি দেশের ভিসা পেলে ২৭ টি দেশে বিনা খরচে ভ্রমণ করা যায় । বর্তমানে ইউরোপে যে দেশগুলোতে ভিসা পাওয়ার সহজে যায় ।সেগুলোর মধ্যে রয়েছে -
  • হাঙ্গেরি 
  • নেদারল্যান্ড 
  • সুইজারল্যান্ড 
  • পর্তুগাল 
  • লিথুয়ানিয়া

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আমাদের আর্টিকেলটি থেকে আপনারা IELTS(আইইএলটিএস) ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় । সেই সকল প্রকার তথ্য আপনারা জানতে পেরেছেন । আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে ।আর্টিকেলটি যদি ভালো লাগে তবে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করবেন । 
আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছে যারা আসলে জানতে চায় IELTS(আইইএলটিএস) ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় ।আশা করি আপনাদের সঠিক তথ্যটি আমরা দিতে পেরেছি ,ধন্যবাদ ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url